ইন্টারনেট মার্কেটিং

ফিউচার ইস ফর লার্নার্স। কম্পেটিটিভ এই যুগে স্কীল ডেভেলপ করার কোন বিকল্প নেই, এবং এটি একটি কন্টিনিউয়াস প্রসেস। প্রতিনিয়তই আমাদেরকে নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করত হবে। এটি আপনার জন্যও যেমন সত্য, আমার জন্যও তাই। আমার অফিসে বসে যারা কাজ করছে তাদের জন্যও তাই। দক্ষতা বাড়ানোর জন্য আমরা প্রায়ই বিভিন্ন রকমের কোর্স করে থাকি। আর […]

ব্যাবসায়িক আইডিয়া মাথার মধ্যে উকি দেয় যখন দেখি কোন একটি সমস্যা এক্সিস্ট করে, এবং তার সমাধানের সুন্দর কোন উপায় জানা থাকে। মনে হয় ওয়াও, এই আইডিয়া নিয়ে কাজ করলে অনেক ভাল করা যাবে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে সুন্দর একটি আইডিয়া, অথবা ইন্টেনশন থাকলেই তা কাজ করবে এমন কিন্তু নয়। “Good intentions never work, you need good

একটি ঘটনা দিয়ে শুরু করি। ফুটবল ওয়ার্ল্ড কাপ ২০১৮। শুরু হতে যাচ্ছে আর কিছু দিন পর। আমি নতুন মোবাইল কিনবো। নচ ডিস্প্লে। কেনার ইচ্ছে হচ্ছে Huawei Nova 3i, এবং সেই উদ্যেশ্যেই বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স এ গেলাম। ইচ্ছে হচ্ছে নিল কালার কিনবো, কেননা এটা বিজকোপের ব্র্যান্ড কালার।  সমস্যা হচ্ছে  নীল রঙের সেট মার্কেট আউট। বেশির

মার্কেটিং শব্দটা শুনলেই অনেকের মধ্যে মনে হয় যে মার্কেটিং মানে হচ্ছে পন্যের গুনগান গাওয়া, কিন্তু বেপারটা কিন্তু এমন নয়। এত সহজ কোন কিছু আসলে মার্কেটিং না। মার্কেটিং এর একই সাথে অনেক গুলো লক্ষ থাকে, এক এক ক্যাম্পেইনের লক্ষ এক এক রকম হয়। আবার একই সাথে একটা প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং টিম কয়েক ধরনের লক্ষ নিয়ে কাজ করে

হঠাৎ করে ফেসবুক মেমরিতে গত বছরের একটি ছবি চলে আসলো, এই ছবিটি আমার প্রিয় ছবিগুলোর একটি। তখন হঠাৎ করে মনে হল, আমি আমার পুরানো ইভেন্ট গুলো নিয়ে কিছু ব্লগ পোস্ট লিখতে পারি। কেননা প্রতিটি ইভেন্ট অনেক বেশি তথ্য বহুল ছিল। আমি শিখেছি অনেক কিছু, শেয়ার করেছি অনেক কিছু। সব ইভেন্টে সবাই ছিলেন না। তাই আমার

প্রতিটা মানুষ ঘুম থেকে উঠার পর যেটুকো এনার্জি নিয়ে কাজ শুরু করতে পারে, দিন গড়ানোর সাথে সাথে সেই এনার্জি লেভেল কমতে থাকে। নানাবিধ কাজে এংগেইজমেন্ট বাড়তে থাকে, যার ফলে নির্দিষ্ট কোন একটা বিষয়ের উপর মনোযোগ ধরে রাখা কষ্টকর হয়ে যায়। কম বেশি সবার ক্ষেত্রেই এটা সত্য। আবার প্রফেশনাল লাইফে আমাদের প্রতিনিয়ত নানা রকমের মিটিং করতে

আমরা যখন ছবি তুলার জন্য ক্যামেরার সামনে দাঁড়াই আমরা আশা করি ছবিটা যেনো সুন্দর হয়। আর একটা সুন্দর ছবির জন্য কে না হাসে? কেউ আমাদের হাসির প্রশংসা করুক আর না করুক, অন্যের কাছে আমাদের সুন্দর দেখানোর জন্য আমরা নিজের অজান্তেই হাসি। প্রতিটা মানুষকেই হাসি দিলে সুন্দর লাগে। আপনি, আমি, আমাদের ক্লায়েন্ট, আমাদের সার্ভিস প্রোভাইডার সবাইকেই

যখন আমাদের কাজ শেখার কথা আসে, আমরা কিছু সমস্যাতে ভুগি। কোন কাজ শেখা উচিৎ। কিভাবে শেখা উচিৎ। এই ছোট ছোট সমস্যা গুলোর কারনে অনেক সময় আমাদের আর কিছু শেখাই হয় না। তাই এই পোস্টে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনারা ৩০ মিনিটের চাইতেও কম সময়ে এই সমস্যা থেকে বের হতে পারেন। আপনি চাইলে এই পোস্টের একটি

প্রিন্ট অন ডিমান্ড নিয়ে যারা কাজ করছেন, তাদের মুল ট্রাফিক জেনারেশন সোর্স হচ্ছে ফেসবুক এড। আর বাংলাদেশ থেকে সবাই কম বেশি ফেসবুক এড নিয়ে নানা বিধ ঝামেলাতে পড়ছেন। তাই এই মার্কেটের সবাই এখন কম বেশী ইনবাউন্ড মার্কেটিং নিয়ে ভাবছেন। GearLaunch প্লাটফর্মে যারা কাজ করছেন, তাদের একটা সুবিধা হচ্ছে তারা নিজেদের ডোমেইনেই কাজ করছেন। যেহেতু নিজেদের

বেশির ভাগ মানুষের অনেক স্বপ্ন পুরন হয় না, কেননা তারা শুরুই করেন না। অনেকেই কনফিউজড থাকেন কিভাবে শুরু করবেন। আমাকে অনেকেই এই প্রশ্ন করেছেন অনেক বার। কিভাবে শুরু করবে? কি দিয়ে শুরু করবে। এবং দিন শেষে দেখা যায় যে তার আর শুরুই করা হয়ে উঠে না। তাদের জন্য আমার এই অডিও সেশনটি অবশ্যই কাজে দিবে।

বিজ্ঞাপন কেন তৈরি করা হয়? যাতে মানুষা কে তা বার বার দেখিয়ে সেই ব্র্যান্ড, পন্য অথবা সার্ভিস সম্পর্কে অবহত করা যায়। মানুষকে ইনফ্লুয়েন্স করা যায়। যাতে পন্যের বিক্রি বৃদ্ধি পায়। আবার আপনি যেই প্লাটফর্ম থেকেই বিজ্ঞাপন পাবলিশড করেন না কেন, প্রতিবার তা শো করানোর জন্য আপনাকে পে করতে হচ্ছে, সেটা ট্রেডিশনাল এবং ডিজিটাল দুই যায়গাতেই।

একটি ব্যাবসার জন্য ক্লায়েন্ট / কাস্টমার হচ্ছে অক্সিজেন। ক্লায়েন্ট আছে, ব্যাবসা টিকে থাকবে। ক্লায়েন্ট নেই, ব্যাবসা টিকে থাকবে না। আবার অন্য ভাবে বলতে গেলে বলতে হয় ব্যবসার গ্রোথ = বেশি ক্লায়েন্ট। আনলিমিট কনফারেন্সে ২০১৮ তে আমি উবারের ক্লায়েন্ট একিউসিশন সিস্টেম সম্পর্কে বিস্তারিত বলেছিলাম, একই স্ট্র্যাটেজি কিভাবে আমরা আমাদের ব্যাবসাতে কাজে লাগাতে পারবো তা নিয়ে কথা